www.facebook.com/hafej.minhaz.1
প্রশ্ন হলো মাদ্রাসার কালেকশান করে সেই টাকা দিয়ে বেতন নেওয়া জায়েজ আছে কিনা? বা কোন মোহতামিমের জন্য কি সেই টাকা দিয়ে বেতন দেয়া বৈধ হবে?
যদি মাদরাসা কর্তৃপক্ষ কাউকে কালেক্টর নিয়োগ করে। যার কাজ হল মাদরাসার
জন্য টাকা কালেকশন করে দেয়া। তাহলে উক্ত কালেক্টরের জন্য বেতন নেয়া
সম্পূর্ণ জায়েজ।
কালেকশনকৃত সম্পদ দুই ধরণের। যথা-
১-যাকাত ও ওয়াজিব সদকা।
২-নফল অনুদান।
মাদরাসা কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত কালেক্টর যদি যাকাত কালেকশন করে নিয়ে আসে, তাহলে উক্ত যাকাতের টাকা থেকে তাকে বেতন দেয়া জায়েজ হবে না। কারণ যাকাতের টাকা কেবলি গরীবের হক। যাকাতের টাকা পারিশ্রমিক হিসেবে প্রদান করা বৈধ নয়। কিন্তু তাকে জেনারেল ফান্ড থেকে বেতন দেয়া যাবে যাকাত কালেকশন করার কারণে।
আর যদি কালেক্টর নফল অনুদান কালেক্ট করে, তাহলে উক্ত অনুদান থেকে কর্তৃপক্ষ তাকে বেতন প্রদান করতে পারে।
প্রশ্ন হলো মাদ্রাসার কালেকশান করে সেই টাকা দিয়ে বেতন নেওয়া জায়েজ আছে কিনা? বা কোন মোহতামিমের জন্য কি সেই টাকা দিয়ে বেতন দেয়া বৈধ হবে?
কালেকশনকৃত সম্পদ দুই ধরণের। যথা-
১-যাকাত ও ওয়াজিব সদকা।
২-নফল অনুদান।
মাদরাসা কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত কালেক্টর যদি যাকাত কালেকশন করে নিয়ে আসে, তাহলে উক্ত যাকাতের টাকা থেকে তাকে বেতন দেয়া জায়েজ হবে না। কারণ যাকাতের টাকা কেবলি গরীবের হক। যাকাতের টাকা পারিশ্রমিক হিসেবে প্রদান করা বৈধ নয়। কিন্তু তাকে জেনারেল ফান্ড থেকে বেতন দেয়া যাবে যাকাত কালেকশন করার কারণে।
আর যদি কালেক্টর নফল অনুদান কালেক্ট করে, তাহলে উক্ত অনুদান থেকে কর্তৃপক্ষ তাকে বেতন প্রদান করতে পারে।
فى رد المحتار- ويشترط أن يكون الصرف ( تمليكا ) لا إباحة كما مر -كتاب الزكاة -باب المصرف أي مصرف الزكاة والعشر-3/291
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন