‘সাওম’ আরবী শব্দ। সাওম বা সিয়াম শব্দের আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা, পুড়িয়ে দেওয়া। শরীয়তের পরিভাষায় সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও যৌনচার থেকে বিরত থাকাকে ‘সাওম’ বা রোযা বলা হয়।
ইহা এমন একটি মাস যে মাসে নাযিল হয়েছে সর্বশ্রেষ্ট গন্থ পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ।
বস্তুত, রোযা রাখার রীতি সর্বযুগেই প্রচলিত ছিল। প্রথম নবী আদম আ: থেকে শুরু করে সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ সা: পর্যন্ত সকল নবী - রাসূলই রোযা পালন করেছেন। আল্লামা ইবনে কাসীর রহ: বলেন, ইসলামের প্রাথমিক যুগে তিন দিন রোযা রাখার বিধান ছিল। পরে রোযা ফরজ হলে তা রহিত হয়ে যায়।
হযরত ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: মদীনায় আগমন করে দেখলেন যে, ইয়াহুদিরা আশুরার দিন রোযা পালন করে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন কি ব্যাপার? তোমরা এ দিনে রোযা পালন কর কেন? তারা বলল, এটি অতি উত্তম দিন। এ দিনে আল্লাহ তায়ালা বনী িইসরাইলকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাই মুসা আ: এ দিনে রোযা রাখতেন। এ কথা শুনে রাসূল সা: বলেন, আমি তোমাদের অপেক্ষা মুসা আ: এর অধিক নিকটবর্তী। তারপর তিনি এ দিন রোযা রাখেন এবং সকলকে রোযা রাখার নির্দেশ দেন। (শামী- 2য় খন্ড, পৃ: 95)
এ হাদিস থেকে প্রমাণিত হয় হযরত মুসা: আ:, হযরত ঈসা আ: এবং তাদের অনুসারীগণ রোযা পালন করতেন। তবে তাদের সাথে আমাদের রোযার পার্থক্য বিদ্যমান। (চলবে)
ইহা এমন একটি মাস যে মাসে নাযিল হয়েছে সর্বশ্রেষ্ট গন্থ পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ।
বস্তুত, রোযা রাখার রীতি সর্বযুগেই প্রচলিত ছিল। প্রথম নবী আদম আ: থেকে শুরু করে সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ সা: পর্যন্ত সকল নবী - রাসূলই রোযা পালন করেছেন। আল্লামা ইবনে কাসীর রহ: বলেন, ইসলামের প্রাথমিক যুগে তিন দিন রোযা রাখার বিধান ছিল। পরে রোযা ফরজ হলে তা রহিত হয়ে যায়।
হযরত ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: মদীনায় আগমন করে দেখলেন যে, ইয়াহুদিরা আশুরার দিন রোযা পালন করে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন কি ব্যাপার? তোমরা এ দিনে রোযা পালন কর কেন? তারা বলল, এটি অতি উত্তম দিন। এ দিনে আল্লাহ তায়ালা বনী িইসরাইলকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাই মুসা আ: এ দিনে রোযা রাখতেন। এ কথা শুনে রাসূল সা: বলেন, আমি তোমাদের অপেক্ষা মুসা আ: এর অধিক নিকটবর্তী। তারপর তিনি এ দিন রোযা রাখেন এবং সকলকে রোযা রাখার নির্দেশ দেন। (শামী- 2য় খন্ড, পৃ: 95)
এ হাদিস থেকে প্রমাণিত হয় হযরত মুসা: আ:, হযরত ঈসা আ: এবং তাদের অনুসারীগণ রোযা পালন করতেন। তবে তাদের সাথে আমাদের রোযার পার্থক্য বিদ্যমান। (চলবে)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন